জানা-অজানা

চীনের এক প্রাচীন গ্রাম হউতুওয়ান। ফিশিং ভিলেজ হিসেবে পরিচিত এই গ্রামটি একসময় বেশ জমজমাট ছিল। সময়ের পরিক্রমায় কমতে শুরু করে মানুষ, একটা সময় পরিত্যক্ত এক গ্রাম হিসেবে আখ্যায়িত হয়ে যায়।

নেকড়ে মানব নিয়ে এরকম অসংখ্য দেশি, বিদেশি লোককাহিনী প্রচলিত রয়েছে। বেশিরভাগ সময়ই লোককাহিনী মানেই বানোয়াট বলে ধরে নেয়া হয়ে থাকে, কিন্তু এই কাহিনীর পিছনে কিছু সত্যতাও লুকিয়ে থাকে।

ভূমিকম্প বলতে বোঝায় মূলত ভূ-পৃষ্ঠের কম্পনকে। আমাদের পায়ের তলায় যে মাটি...

উদ্ভাবন এবং প্রযুক্তি হলো সৌদির অত্যাধুনিক এই প্রজেক্ট কিউবটির মূল স্তম্ভ। ২০৩০ সাল নাগাদ সৌদির লক্ষ্য স্টার্টআপ, গবেষণা কেন্দ্র এবং প্রযুক্তি-চালিত শিল্পের জন্য দেশটিতে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা, যেন প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের দিক দিয়ে দেশটি বিশ্বব্যাপী একটি রোল মডেলে পরিণত হয়। 

কথার পিঠে কথা বা প্রবাদ ব্যবহার করে কথা বলা মানুষের সহজাত...

ইনুনাকি গ্রামের মূল রহস্য হলো এর অস্তিত্ব ছিল কি না? ১৯৯০ এর দশক থেকে জাপানে এবং অনলাইনে এর গুজব অব্যাহত রয়েছে। ধারণা করা হয়, গ্রামটি জাপানের নাগাসাকি থেকে প্রায় একশ মাইল উত্তরে ফুকুওকা প্রিফেকচারের ইনুনাকি পাহাড়ের আশেপাশে কোথাও অবস্থিত। এই পরিত্যক্ত গ্রামটিতে শুধু ইনুনাকি টানেলের মাধ্যমেই প্রবেশ করা যায়।  

আমেরিকান সৈন্যবাহিনীতে সেই সময় নারীদের অংশ নিতে দেওয়া হতো না। মনে করা হতো, নারীরা এর জন্য উপযুক্ত নয়। কিন্তু তাদের ধারণা বারবারই ভুল প্রমাণ করেছেন অদম্য সাহসী অনেক নারী। তাদেরই একজন ডেবোরা স্যাম্পসন, যিনি পুরুষের ছদ্মবেশে আমেরিকান বিপ্লবী যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তার সাহস আর দৃঢ়তার উদাহরণই আজকের ইতিহাস।  

মধ্য এশিয়ায় অবস্থিত এই পামির আবার মালভূমিও, যাকে পৃথিবীর ছাদ বলা হয়। আর মালভূমি বলতে বোঝায় এক বা একাধিক পাহাড়ের চূড়ায় সৃষ্টি হওয়া সমতল এক অঞ্চলকে,যা আমাদের পৃথিবীর বিশেষ এক ভৌগলিক বৈশিষ্ট্যকেই মূলত ইঙ্গিত করে। এটিকে অনেক ক্ষেত্রে টেবিল ল্যান্ড হিসেবেও আখ্যা দেয়া হয়, কারণ এর ওপরের দিকটা কিছুটা সমতল এবং চারিদিকে খাড়া ঢালযুক্ত।  

মিয়ানমারের রাজধানীর নাম ইয়াঙ্গুন জানলে তা পরবর্তীতে পরিবর্তন হয়ে নেপিদো শহরকে রাজধানী করা হয়। বলা হয়ে থাকে লন্ডনের থেকে বড় শহর হলেও এই শহরের জনসংখ‌্যা লন্ডনের সমান নয়। এই নেপিদো শহরকে মিয়ানমারের ভূতের রাজধানীও বলা হয়। 

ভূতাত্ত্বিকদের ড্রিলিং এর জন্যই যেন পৃথিবীর বুকে আকস্মিকভাবে খুলে যায় এক ভয়াবহ নরকের দরজা, যা দরভাজা গ্যাস ক্রেটার নামেও পরিচিত।

জাপানের কিয়ান সাম্রাজ্যের জনপ্রিয় সম্রাট তেনজির শাসনকালে ৩৭ কক্ষ বিশিষ্ট এই হোটেলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যার প্রতিষ্ঠাতা স্বয়ং সম্রাটের ঘনিষ্ঠ সহোচরের পুত্র নিজেই, যার নাম ফুজিওয়ারা মাহিতো। পরবর্তী সময়ে এসে বিশ্ববাসীর কাছে হোটেলটি একটি অতুলনীয় বিস্ময়ে পরিণত হয়েছে, যা হাজারো হারানো ইতিহাসের সাক্ষী।  

মস্কো শুধুমাত্র রাশিয়ার রাজনৈতিক কেন্দ্র নয়, দেশের সবচেয়ে জনবহুল শহর এবং এর শিল্প, সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক এবং শিক্ষার রাজধানী। ৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মস্কো রাশিয়ান অর্থোডক্স চার্চের আধ্যাত্মিক কেন্দ্র হিসেবে বিরাজ করছে।